তানিমুনির ভালো নাম সৃষ্টি দত্ত ও শ্রেয়া দত্ত।
4 বছর বয়সে শুনে শুনে গান শেখা শুরু তাও আবার বাবার গাওয়া গান শুনে। 5 বছর বয়সে নিজের আবাসনে দূর্গা পুজোতে ট্র্যাকে কিশোর কুমারের গান করে তাক লাগিয়ে দেয় সবাইকে। সবার অনুরোধে বাবা খুলে ফেলে ফেসবুক পেইজ। প্রথম লকডাউন এ গান রেকর্ড করে বাবা গান ছাড়ে সোশাল মিডিয়াতে। গান ছাড়ার সাথে সাথে গান টি হয়ে যায় ভাইরাল। আজ মন চেয়েছে গানটির ভিউ হয় 50 লক্ষের উপরে। এর পর যত গান করেছে সব almost ভাইরালই হয়েছে। এর পর বিভিন্ন নিউজ পোর্টালে ওদের কাহিনী ছাড়তে শুরু করে। কিন্তু প্রথম টেলিভিশনে আত্মপ্রকাশ হয় যখন নিউজ 18 বাংলা তে ওদের নিউজ কভারেজ বের হয়। ব্যাস এর পর থেকে কল আসে আকাশ ৮ অনুষ্ঠানে গান গাওয়ার জন্য। তারপর ডাক পড়ে দূরর্দাশান বাংলা তে, বিভিন্ন স্টেজ শোতে, বিভিন্ন নিউজ চ্যানেলে । এখন তানিমুনির পেইজে ফলোয়ার সংখ্যা প্রায় 38 হাজার ইউটিউব এ 26 হাজার । তানিমুনির সাফল্য এটাতেই যখন অনেকে বলে যে সে তার সন্তানকে তানিমুনির মতো বানাতে চায়, অনেকে বলে তানিমুনি ছোট্ট ছেলে মেয়েদের ইন্সপিরেশন, অনেকে আশীর্বাদ করে যেন প্রত্যেকের ঘরের সন্তান যেন তানিমুনির মতো হয়। তানিমুনির বয়স এখন 7। ক্লাস 2 তে পড়ে। বারাসাত ইন্দিরা গান্ধী মেমোরিয়াল স্কুলে। বাবার নাম দেবাশীষ দত্ত মায়ের নাম তৃপ্তি দত্ত। বাড়ি মাধ্যমগ্রাম।
Leave a Reply