দেশে প্রথম ধাপের সাথে কচুয়া উপজেলাতে ইউপি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা আছে।ইতি মধ্যে এ উপজেলার ৭ টি ইউনিয়নে আসন্ন স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে ঘিরে চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা।বিশেষ করে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের দলীয় প্রতীক পাওয়া নিয়ে চলছ দৌড়-ঝাপ হচ্ছে নানা সমীকরণ।
এরিমাঝে কচুয়া উপজেলায় মঘিয়া ইউনিয়নে জমে উঠেছে নির্বাচনী আমেজ।নৌকা প্রতীক পাওয়ার প্রত্যাশী তালিকায় রয়েছে সাইফুল ইসলাম খোকন,বর্তমান নির্বাচিত চেয়ারম্যান এ্যাডঃপংকজ কান্তি অধিকারী,খান শহিদুল ইসলাম (শহীদ),কাজল রানি ও দিব্যেন্দু শিকদার খোকন ।এদিকে মঘিয়া ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান এ্যাডঃপংকজ কান্তি অধিকারী আশাবাদী আগামীতেও সেই হবে নৌকার কান্ডারী।এ প্রসঙ্গে তাঁর সময় কালে চলমান উন্নয়ন কার্যক্রমের কথা তুলে ধরে বলেন,সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে তিনি দীর্ঘ সময় ধরে সরকারের সহযোগী হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন।প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা প্রতিটি গ্রাম হবে শহর এমন ঘোষণা বাস্তবায়নের জন্য ইউনিয়ন পরিষদ ভূমিকা রাখছে বড় ধরনের এমন দাবী করে মঘিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ৩নং মঘিয়া ইউনিয়নের ৫ বছরের চলমান উন্নয়নমূলক নানা প্রকল্পের কথা বর্ণনা করেন।উন্নয়ন প্রকল্পের মধ্যে-
সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী,টি.আর প্রকল্পের,টি.আর সোলার প্রকল্প,কাবিখা সাধারণ,এলজিএসপি-৩ সহ বিভিন্ন উন্নয়ন মুখি কাজ পরিচালিত হয়েছে।এছাড়াও সরকারের বেশ কিছু বড় ধরনের উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে।এত উন্নয়নের ধারা যে ইউনিয়ে অব্যাহত আছে তার ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলিয় ভাবে পুনঃরায় তাকেই দল সমর্থন দিবে এমনটাই আশা করেন তিনি।ভোটের রাজনীতিতেও এ উন্নয়নের ছোয়া লাগবে বলে মনে করেন তিনি।আর এ কারনেই আবারও দলীয় প্রতীক চেয়েছেন এ্যাডঃপংকজ কান্তি অধিকারী।
এ বিষয়ে সাধারণ জনগণের মতামত জানতে চাইলে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়।কেউ বলেন দলীয় ভাবে যাকে নৌকা প্রতীক দেওয়া হবে সবাই তার পিছনে কাজ করবেন।তবে অনেকে আবার এ বিষয়ে দ্বিমত করে বলেন স্থানীয় নির্বাচনকে তারা দলীয় মুক্ত চিন্তা করে যোগ্য প্রার্থী দেখে ভোট প্রদানের মাধ্যমে চেয়ারম্যান হিসাবে মনোনীত করাকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে মনে করেন।
Leave a Reply