জেলা প্রশাসক মো. আবদুল মতিন এতে সভাপতিত্ব করেন। সভায় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. সাদেকুর রহমান, পৌরসভার মেয়র মো. মতলুবর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু লাইস মো. ইলিয়াস জিকু, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আব্দুর রাফিউল আলম, এনএসআইয়ের যুগ্ম পরিচালক সরোয়ার হোসেন, জেলা মার্কেটিং অফিসার মো. শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিপ্তরের সহকারি পরিচালক মো. আব্দুস সালাম, গাইবান্ধা প্রেস কাবের সাধারণ সম্পাদক আবু জাফর সাবু, দোকান মালিক সমিতির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মকসুদার রহমান শাহান, জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক দীপক কুমার পাল, গাইবান্ধা চেম্বারের পরিচালক খান মো. সাঈদ হোসেন জসিম, পুরাতন বাজার ব্যবসায়ি সমিতির সাধারণ সম্পাদক আরিফ আহমেদ রিজু প্রমুখ।
সভায় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় যে, রমজান মাসে ইফতার ও সেহরীর সময় ফায়ার বিগ্রেড কর্তৃপক্ষ সাইরেন বাজাবেন, বাজারের নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য উর্দ্ধগতি প্রতিরোধে টিসিবির ভ্রাম্যমান বিক্রয় কেন্দ্র থেকে ন্যায্য মূল্যে মালামাল বিক্রয়ের ব্যবস্থা গ্রহণ, প্রতিটি বাজার ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে পণ্যের মূল্য তালিকা প্রদর্শন, খাসি-বকরি-ভেড়া নির্ধারণে স্যানিট্যারী ইন্সপেক্টর কর্তৃক তাদের গায়ে সীলমোহর লাগিয়ে দেবে, উন্মুক্ত অবস’ায় ইফতার বিক্রি করা যাবে না। এসমসত্ম সিদ্ধানত্ম সমূহ বাসস্তবায়নে জেলা প্রশাসন, পৌরসভা, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, মার্কেটিং অফিসারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ মোবাইল কোর্ট পরিচালনাসহ নিয়মিত তদারকি করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
Leave a Reply