পটুয়াখালী জেলা শহরে সরকার ঘষিত লকডাউনে শহর ফাঁকা।
দিনে দিনে লকডাউন হচ্ছে লোহার আগুনে পুড়ে লাল সিগলে ঘেরা। প্রশাসনের চোখঁ ফাঁকি দিয়ে বিভিন্ন জেলায় যানবাহনে চলাচল মানুষজন যাওয়ার চেষ্টা। ২৫ জুলাই চলমান লকডাউন বাস্তবায়নে মাঠে আছেন আইন বিভাগের কর্মকরতা পুলিশ প্রাশসন সেনাবাহিনী, বিজিবি,র্যাব সদস্য দিয়েছে টহল। বরিশাল কুয়াকাটা মহাসড়কে জরুরি প্রয়োজনে ব্যবহ্নত যানবাহন ব্যতীত যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকা সত্বেও ছোট টোলি গাড়ি, প্রাইভেট মাইক্রো সহ গাড়ি গুলোর ভিতরে মাথা নিচু রেখে বিভিন্ন জেলায় যাওয়ার চেষ্টা চলছে। এদিকে সরেজমিনে দেখা গেছে, জেলা শহরে কোনো প্রকার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলেনি। কিন্তু কিছু কিছু দোকানের সামনে একজন করে বিক্রেতা দাঁড়িয়ে থাকে , ক্রেতা আসলেই বুঝতে পারে,বিক্রেতা দোকানের ভিতরে নিয়ে যায় এভাবেই চলছে লুকোচুরি ক্রয়-বিক্রয়। (কথায় আছেনা গাভী বাছুর মিল থাকলে বনে গিয়ে দুধ দেয়। এটা নিজেকে নিজে ঠকাচ্ছে) ক্রয়-বিক্রয় শহরের অভ্যন্তরীণ সড়কগুলোতে এভাবে চলছে তবে বিচ্ছিন্নভাবে পায়ে চালিত কিছু রিকশা চলাচল করতে দেখা গেছে অলি গলিতে কিছু কিছু দোকান পাট খোলা থাকার কারণে এবং শহরের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সড়কে মাক্স না থাকায়, প্রয়োজন ছাড়া ঘোরাফেরা করার কারণে,রাতের আঁধারে লুকিয়ে বিভিন্ন জেলায় আসা যাওয়ার এ কারনের জন্য সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট, শাহ মোঃ রফিকুল ইসলাম অর্থদন্ড দিয়ে থাকেন একাধিক। তিনি আরো বলেন, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সরকারের ১৭ দফা প্রজ্ঞাপন বাস্তবায়নে প্রশসনিক তৎপরতা থাকবে।আপনারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন, আপনাদের সুস্বাস্থ্য কামনা করি। সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আকতার মোর্শেদ বলেন, আপনারা সবাই স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন নিরাপদ থাকুন সুস্থ থাকুন, নিজেরাই নিজেদের কে কেনো ঠকাচ্ছেন। আপনার চারিপাশে একটু তাকিয়ে দেখুন কি হচ্ছে এই মহামারী করোনা ভাইরাসে। অনুরোধ করছি আপনাদেরকে অপ্রয়জনে ঘরের বাহির হইবেন না। নিজেরাই নিজেদের কে সচেতন ও সুরক্ষিত রাখতে হবে।
Leave a Reply