তৃণমুল পর্যায়ে আওয়ামীলীগকে শক্তিশালী করতে ও এলাকার উন্নয়নের লক্ষ্যে আসন্ন লক্ষীচাপ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হিসেবে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফাকে দেখতে চায় এলাকাবাসী। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেয়া নির্দেশনায় করোনা মহামারীর দুর্দিনে এলাকার অসহায় মানুষের প্রতি ছিলো তার মহানূভতা। তাছাড়াও তিনি অন্যের বিপদে আপদে এগিয়ে আসেন সর্বদা। শীতকালেও অসহায়দের থেকে পিছিয়ে থাকেন না এই নেতা। এবারের শীতেও ২হাজার দুস্থ,অসহায় ও হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করেছে শীতবস্ত্র। ২নং ওয়ার্ডের রতিশ রায় মাষ্টার বলেন, আমরা চাই এ রকম নেতাই আমাদের ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হউক। তার তুলনায় হয় না। আমরা সংখ্যা লঘুরাও কোন বিপদে পড়লে মোস্তফাকে সবসময় আমাদের পাশে পাওয়া যায়। প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার আকুল আবেদন গোলাম মোস্তফাকে যেনো নৌকা প্রতীক দেওয়া হয়। এতিমখানার হুজুর শহিদার রহমান বলেন, গোলাম মোস্তফা চাচা এলাকার সবার খোঁজ খবর রাখার পাশাপাশি আমার মাদ্রাসার এতিম ছাত্রদের প্রতি সুদৃষ্টি রাখেন। ইতোমধ্যে মাদ্রাসার অনেক উন্নয়ন করেছেন। আমরা চাই মানবতার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেনো ওনাকে নৌকা প্রতীক দেয়। আশা করছি এবছর ওনি শতভাগ ভোট পেয়ে জয় লাভ করবে। এ বিষয়ে গোলাম মোস্তফা বলেন, নেতার জন্ম হয় নেতৃত্বের মধ্য দিয়ে, আর নেতৃত্বের জন্ম হয় ঘটনার প্রেক্ষিতে। আর ঘটনার জন্ম হয় পরিবর্তনে। পরিবর্তন তা হলে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আমাদের সবার জন্য। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নানা ধরনের সমস্যার সমাধান খুঁজতে গিয়ে বাধাবিঘ্নের সম্মুখীন হতে হয়, ঠিক তখন নেতৃত্বের আবির্ভাব থেকে নেতার হয় জন্ম। আমি মনে করি একজন ভালো নেতা হতে হলে প্রথমে তাকে একজন ভালো মানুষ হতে হবে। তার মধ্যে দায়িত্বশীলতা, দায়বদ্ধতা ও সততা থাকতে হবে। তার প্রতিশ্রুতি, ইতিবাচক মনোভাব, অনুপ্রেরণা, সহানুভূতি ও সৃজনশীলতার গুণাগুণের সঙ্গে থাকতে হবে প্রতিনিধিত্ব এবং আস্থা। এসব গুণাবলি খুবই দরকার একজন ভালো নেতার জন্য। তিনি আরও বলেন, সাধারন মানুষ আমাকে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দেখতে চায়। আমি তাদেরকে বলেছি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি আমাকে নৌকা প্রতীক দেয় তাহলে আমি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের সৈনিক হিসেবে কাজ করবো। আর না দিলে দলের স্বার্থে বিবেচনা করবো।