বর্তমান বিশ্ব যখন করোনাভাইরাস সংক্রমণে জ্বর জরতী হয়েছে। তার মধ্যে আবার দেশের দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলে মাঝে মধ্যে দেখা দিয়েছে পানি বাহিত রোগ ডায়রিয়া। এদিকে বিশেষজ্ঞ দের মতা মত এসব অঞ্চলের পানি বেশির ভাগ লোনা হয়ে থাকে।এই জন্য এসব এলাকার মানুষ ডায়রিয়া, আমশায় ছাড়া ও অন্য, অন্য রোগে আক্রান্ত হয় । তবে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সময় মত বৃষ্টি না হওয়াতে তাপমাত্রা বেড়ে গিয়েছে অতিথির সব রেকর্ড ভেঙে। এবছর অধিক পরিমাণে তাপমাত্রা থাকায় ঠিক মত ফসল উৎপাদন করতে পারিনি কৃষকরা যদি ও একটু আদ্ধেক হয়েছে তা শেষের পানি দিয়ে। রমজান মাসের আগে কোনো বৃষ্টি দেখা যায়নি, রমজানের শেষের দিকে এসে দু তিন দিন একটু বৃষ্টি হয় তাতে করে জন জীবন সস্থিতে ফিরে আসে কিন্তু রমজান মাস চলে গিয়েছে বৃষ্টি ও জেনো শেষ হয়ে গিয়েছে জন জীবন আবার জেনো বিপদযস্থ হয়েপড়ছে। প্রতিদিন প্রচন্ড রোদের মধ্যে ও জিবি কার সন্ধানে ছুটে চলছে দিনমুজুর, ভ্যান চালক, বাস চালক,ট্রাক চালক ইত্যাদি সহ মধ্যো বিত্ত ও নিম্ন বিত্ত আয়ের মানুষেরা। প্রতিদিন রেকর্ড ছাড়া তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া শুকিয়ে যাচ্ছে খাল, বিল, পুকুর এর প্রভাব বেশি পড়ছে জেনো দেশের দক্ষিণ খুলনার কয়রা উপজেলায়। এসব এলাকার বেশির ভাগ মানুষ টিউব অয়েল বা পুকুরের পানি পান করে থাকে। সময় মত বৃষ্টি না হয়তে পুকুর গুলো শুকিয়ে যাচ্ছে টিউব অয়েলর পানিতে চাইহিদা মিটছেনা বলে অভিযোগ করছে সাধারণ মানুষ ও। এভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে পানির বড় সংকট দেখা দিবে কয়রা উপজেলা বেশির ভাগ এলকা গুলোতে। গত বছর ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে ভেঙে যাওয়া কয়রা সদর ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে ও সময় বিশুদ্ধপানি সংকট দেখা গিয়েছে সুধু এই এলাকা নয় কয়রা উপজেলার উত্তর বেদকাশীর কিছু গ্রাম আছে সেখানে গিয়ে ও দেখা যায় বিশুদ্ধ পানি সংকট। তবে বর্তমান সময় এসে তারা দুই, তিন কিলোমিটার দূর থেকে পানি সরবরাহ করে নিয়ে তাদের জীবন চালাচ্ছে বলে জানাযায় সংশ্লিষ্ট এলাকা বাসিদের কাছ থেকে।
Leave a Reply