চাঁদপুরের কচুয়া থানাধীন মুরাদপুর অধিনস্হ বাদীর বসত বাড়ীতে সোলাইমান ও তার পরিবারের সদস্যদের উপর অতর্কিত ভাবে হামলার ,অভিযোগ উঠেছে। এই হামলার শিকার মোঃসোলাইমান(৫৫) পিতাঃমৃত আদম আলী, সাং মুরাদপুর পাটোয়ারি বাড়ী, থানা কচুয়া, জেলা চাঁদপুর। হামলার শিকার মোঃসোলাইমান, তার ভাই ভাতিজাদের স্বপরিবারকে আসামী করে,কচুয়া থানা অফিসার ইনচার্জ বরাবর অভিযোগ দাখিল করেছেন। বিবাদীগন হলেন,তার আপন ভাই, ১/ মোঃস্বপন (৪৫),পিতাঃমৃতঃআদম আলী, ২/কবির হোসেন (৩০),পিতাঃআদম আলী ৩/ আকতার হোসেন(৩৫) পিতাঃমৃতঃআদম আলী, ৪/ফেরদৌসী বেগম, স্বামীঃকবির হোসেন, ৫/মুজাহিদ(২০)পিতাঃমোঃস্বপন, ৬/মোঃমোর্শেদ(২৫)পিতাঃস্বপন মিয়া, ৭/ হোসনেয়ারা বেগম, স্বামীঃস্বপন সর্বসাং মুরাদপুর পাটোয়ারি বাড়ী, এদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দেওয়া হয়। এ ঘটনার স্বাক্ষীরা হলেন-বিউটি বেগম(৪৫), স্বামীঃ সোলাইমান, ইব্রাহীম( ২৪)পিতাঃসোলাইমান, মোঃসুমন মেম্বার পিতাঃমোবারক মাষ্টার সহ আরোও অনেকে উপস্হিত ছিলেন। তিনি বলেন-বিবাদীরা হলেন আমার আপন ভাই এবং ভাতিজা, গত ১৮/০২/২০২১তারিখ আনুমানিক রাত-১১:০০টার দিকে, বিবাদীগনের সাথে আমার তর্কবিতর্ক হয়, তর্ক বিতর্কের এক পর্যায়ে তারা আমার উপর এলোপাথারি ভাবে মারধর করতে শুরু করেন। প্রথমে আমাকে এবং আমার পরিবারের সকলের উপর কিলঘুষি মারতে থাকে, তারা আমাকে তাদের হাতের লাঠি এবং রড দিয়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করে ফেলেন, আমার ছেলের মাথায় বাড়ি মেরে মাথা ফাটিয়ে ফেলে, এক পর্যায়ে তাদের হাতের রড দিয়ে আমার স্ত্রীর বাম হাতের জোড়া ভেঙ্গে ফেলে, এ ঘটনা দেখে স্বাক্ষীগন আমাদের বাঁচাতে ছুটে আসলে, স্বাক্ষীদের উপর হামলা করতে থাকে, হামলা শেষে তারা আমার ঘর থেকে প্রায় ৬২০০০/-টাকা সহ ৫৫০০০/টাকার স্বর্ণের গলার হাড়, কানের জিনিষ লুট করে নিয়ে যান। তারা গ্রাম্য কোন বিচার বা শালিশী মানেনা, তাই আমি গ্রামের গন্যমাণ্য ব্যাক্তিবর্গকে বিষয়টি অবহিত করে,কচুয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করতে বিলম্ব হয়। তাই তাদের তদন্ত সাপেক্ষে আইননানুগ ব্যাবস্থা গ্রহনে প্রশাসনের একান্ত জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
Leave a Reply