আসন্ন ইউনিয় পরিষদ নির্বাচনে বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলা ০৩ নং আঠারো গাছিয়া ইউনিয়নে নৌকার মাঝি হতে চান বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ আমতলী উপজেলা শাখা প্রচার সম্পাদক, ইউনিয়ন সাবেক সনামধন্য উন্নয়নের রূপকার সফল চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আঃ বারেক তালুকদার। আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তারিখ অনুযায়ী প্রথম ধাপের বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলায় আগামী ১১ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আঠারো গাছিয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে গত ০৬ মার্চ বিকাল তিন ঘটিকার সময় আঠারো গাছিয়া ইউনিয়ন পরিষদে আনুষ্ঠানিক ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের বর্ধিত সভায় কাউন্সিলরগন উপজেলা আওয়ামীলীগের আমন্ত্রিত নেতৃবৃন্দকে স্বাগত জানান, উপজেলা নেতৃবৃন্দ বলেন বর্ধিত সভায় আলোচনা প্রেক্ষিতে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসাবে ০৩ জনের নাম প্রস্তাব আসলে নেতৃবৃন্দ প্রস্তাবিত নাম কেন্দ্রে পাঠাবে বলে সিধান্ত গ্রহন করে। কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত যাকে মনোনয়ন দেওয়া হবে তার পক্ষে কাজ করার আহবান জানান উপজেলা নেতৃবৃন্দ। ৩ নং আঠারো গাছিয়া চেয়ারম্যান প্রার্থী ৭ জন বর্তমান চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আঃ বারেক তালুকদার, সাবেক চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম রিপন, মোঃ জহিরুল ইসলাম খোকন, মোঃ হাবিবুর রহমান, মোঃ সোহেল সালাম খান, মোঃ গোলাম দোলোয়ার হোসেন খান। বর্ধিত সভায় প্রার্থী সবাই বক্তব্য রাখেন। সনামধন্য সফল সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আঃ বাকের তালুকদার, আসন্ন নির্বাচনে নৌকা প্রতিক পাওয়ার আশা ব্যাক্ত করেন এবং তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামীলীগের একজন একনিষ্ঠ কর্মী হিসাবে দলীয় মনোনয়ন পাবেন বলে আশাবাদি। বীর মুক্তিযোদ্ধা আঃ বারেক তালুকদার বলেন ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার প্রতিবাদে জেলা উপজেলা এর প্রতিবাদ ও হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করে এবং কালো ব্যাচধারন করে। বীর মুক্তিযোদ্ধা আঃ বারেক তালুকদার বলেন মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি মির্জাগঞ্জ উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার প্রয়াত আলতাফ হায়দারের নেতৃত্বে যুদ্ধে অংশ গ্রহন করেন। এবং যুদ্ধে আমি গ্রুপ কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করি। দায়িত্বকালে মির্জাগঞ্জ, দেউলি, পশারবুণিয়া, বেতাগী, বাবনা, পিরোজপুর, আমুয়া, বরগুনা, পরবর্তীতে পটুয়াখালী জেলা মুুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নুরুল হুদা বাংলাদেশের বর্তমান নির্বাচনের প্রধান সি, এসি তার সাথে পটুয়াখালী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে অংশ গ্রহন করি। এবং মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন দিকনির্দেশনা পালন করি। তিনি আরো বলেন ২০০১ সালে জাতীয় নির্বাচনে বরগুনার ০৩ আসনে জামাত জোট, বি.এন.পি সরকারের বিরুদ্ধে ও স্বাধীনতার মুক্তিযোদ্ধার কথা বলে জনগনকে আওয়ামীলীগের পক্ষে ভোট দাবী করলে জোট সরকারের হামলার শিকার হয়ে নিজের জীবন বাঁচাতে গিয়ে উত্তর সোনাখালি নদীতে ঝাপিয়ে পড়ি। আমি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আমি আওয়ামী লীগ করতে গিয়ে বি এন পি জামাত জোট সরকারের জেল, জুলুম, অন্যায় অত্যাচার সহ্য করেছি। বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল বারেক তালুকদারের (মুক্তিবার্তা নং- ০৬০৩১০০৯০) গ্রেজেড নং- ৮৪, বীর মুক্তিযোদ্ধা বারেক তালুকদার অনুভূতি টিভি এবং জাতীয় দৈনিক গণকন্ঠ প্রতিবেদককে বলেন, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা এবং সাবেক সফল চেয়ারম্যান হিসাবে জনগন আমাকে চায়। দলীয় হাই-কমান্ড আসন্ন নির্বাচনে আমাকে মনোনয়ন দিলে আমি জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।
Leave a Reply